,

Drumstick Tree – সজিনা – Moringa

300.00৳ 

Availability in stock

Supplier : sobujghor self production savar & barishal

Sobujghor id Drumstick Tree – সজিনা – Moringa

Categories: ,
Compare

Drumstick Tree – সজিনা – Moringa

বিস্তারিত জানার জন্য যোগাযোগ করুন। 01912495136

অথবা ইমেইল salessobujghor@gmail.com

 

জেনে নিন সজিনার ঔষধি গুণাগুণ ও উপকারিতা।

সজিনা বা সজনে গাছকে প্রচলিত বিভিন্ন খাদ্য প্রজাতির মধ্যে সর্বোচ্চ পুষ্টিমানসম্পন্ন উদ্ভিদ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বহুবিধ খাদ্যগুণসম্পন্ন হওয়ায় দক্ষিণ আফ্রিকায় এ গাছকে ‘জাদুর গাছ’ হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়েছে। সজিনা ৩০০ প্রকার ব্যাধির প্রতিষেধক হিসেবে ব্যাবহৃত হয়। শরীরের প্রয়োজনীয় প্রায় সব ভিটামিনের সাথে আবশ্যকীয় প্রায় সবগুলি এমাইনো এসিড সজিনা পাতায় বিদ্যমান বলে বিজ্ঞানীরা একে “পুষ্টির ডিনামাইট ” হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন । প্রধান ঔষধি রাসায়নিক পদার্থ হচ্ছে–বিটা সিটোস্টেরোল, এক্যালয়েডস-মোরিনাজিন। আর ফুলে আছে জীবানুনাশক টিরিগোজপারমিন। এর মধ্যে আছে ভিটামিন এ, বি, সি, নিকোটিনিক এসিড, প্রোটিন ও চর্বি জাতীয় পদার্থ, কার্বোহাইড্রেট ইত্যাদি। সাধারণ নাম ‘সাজনা’ আর শুদ্ধ ভাষায় সজিনা। এর বৈজ্ঞানিক নাম Moringa oleifera . এ গাছের আরো নাম আছে।যেমনঃ শোভাঞ্জন, সুপত্রক, উপদংশ, তীক্ষ্মগন্ধ, সুখামোদ, দংশমূল, শিগ্রু, রুচিরঞ্জক,মধুশিঘ্রক। ওষধি উদ্ভিদ সজিনার বৈজ্ঞানিক নাম মোরিনগা অলিফেরা (Moringa Oleifera Lam). সজিনা বা সজনে এর বাংলা নাম। সজিনা মোরিনগেসি (Moringaceae) গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। সজনে আমাদের দেশে একটি বহুল পরিচিত গাছ। এর কাঁচা লম্বা ফল সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। ইংরেজরা এতো বেরসিক যে তারা এর নাম দিয়েছে – Horse radish ও Drumstick। এর মূল, ছাল, ফল, ফুল, বীজ সবার মধ্যেই আছে ঔষধি গুন। সাধারণত এ গাছের উচ্চতা ২৩ ফুট থেকে ৩৩ ফুট বা তারও বেশি হয়ে থাকে। সজিনা গাছের কাঠ অত্যন্ত নরম, বাকলা আঠাযুক্ত ও কর্কি। সজিনা তিন ধরনের নীল, শ্বেত ও রক্ত সজিনা। বাংলাদেশে এটি নিয়ে তেমন গবেষণা না হলেও বিশ্বের বহু দেশে এ নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে; বিশেষ করে গাছ বৃদ্ধিকারক হরমোন, ওষুধ, কাগজ তৈরি ইত্যাদি। আমাদের দেশে এটি সবজির পাশাপাশি ওষুধ হিসেবেও ব্যবহার হয়ে আসছে। সজনের অ্যানিমিয়া, জয়েন্ট পেইন, ক্যান্সার, কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, ডায়রিয়া, হার্ড পেইন, ব্লাডপেসারসহ বিভিন্ন রোগে উপকারী ওষধি গুণ রয়েছে।সজনেয় রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও ভিটামিন। সজনের পাশাপাশি সজনে পাতা পুষ্টি ঘাটতি পূরণে বিশেষ ভূমিকা রাখে। সজনের পাতার গুঁড়োরও বিশেষ গুণাগুণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এতে দুধের চেয়েও বেশি ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ও জিংক রয়েছে। সজিনা পাতাকে শাক হিসেবে খাওয়া হয়। এতে তাদের শ্রমজনিত ক্লান্তি, শরীরের ব্যথা ইত্যাদি দূর হয়। সজনে ফুল শাকের মতো রান্না করে বসন্তকালে খেলে বসন্তের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ হয়। এছাড়া সর্দি, কাশিতে, শ্লোথ, প্লীহা ও যকৃতের কার্যকারিতা কমে গেলে এবং কৃমিনাশক হিসেবে সজিনা ব্যবহার করা যায়। এর পাতা অগ্রহায়ণ-মাঘ মাসে হলুদ হয়ে ঝরে পড়ে। মাঘ-ফাল্গুনে থোকা থোকা সাদা ফুল প্রায় পত্রশূন্য গাছ ছেয়ে থাকে। সজনে পাতা শাকের মতো রান্না করে আহারের সময় অল্প পরিমাণে খেলে বল বৃদ্ধি পায় ও ক্ষুধা বাড়ে। পাতা কেটে ফোঁড়া বা টিউমারে দিলে উপকার পাওয়া যায়। বাতের ব্যথায় তা ভালো কাজ দেয়। সজনা বীজের তেল আমাদের দেশে তেমন পাওয়া যায় না। একে ‘বেন অয়েল’ বলে। এটি ঘড়ি মেরামতের কাজে লাগে। কুষ্ঠ রোগে বীজের তেল অথবা বীজের তেলের অভাবে বীজ বেটে প্রলেপ দিলে উপকার হয়। সজনে মূল ও বীজ সাপে কাটা রোগীর চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। সজনে, সজনে পাতা ও সজনে বীজের গুনাগুণঃ ১। মুখে রুচি বাড়েঃ সজনে ডাঁটার মতো এর পাতারও রয়েছে যথেষ্ট গুণ। সজনে পাতা শাক হিসেবে, ভর্তা করেও খাওয়া যায়। এতে মুখের রুচি আসে। ২। শ্বাসকষ্ট কমাতেঃ সজনে পাতার রস খাওয়ালে শ্বাসকষ্ট সারে। তাছাড়া পাতাকে অনেকক্ষণ সিদ্ধ করে তা থেকে যেই ঘন রস পাওয়া যায় হিং (এক ধরনের বৃক্ষ বিশেষ) ও শুকনো আদার গুঁড়ো মিশিয়ে খাওয়ালে পেটের গ্যাস বেরিয়ে যায়। ৩। রক্ত চাপ কমাতেঃ বার্মিজ চিকিৎসকদের মতে সজনের পাকা পাতার টাটকা রস দু’বেলা খাবাবের ঠিক আগে ২-৩ চা চামচ করে খেলে উচ্চ রক্ত চাপ কমে যায়। তবে ডায়াবেটিস থাকলে তা খাওয়া নিষেধ। ৪। সজনে পাতার বেটে অল্প গরম করে ফোঁড়ার ওপর লাগালে ফোঁড়া ফেটে যায়। ৫। সজনে পাতার রস মাথায় ঘষলে খুসকি দূর হয়। ৬। সজনা পাতার রসে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করার ক্ষমতাও রয়েছে। ৭। উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণেঃ সজনে ডাঁটা খাওয়া উচ্চ রক্ত চাপের রোগীদের জন্য বেশ উপকারী। সজনে দেহের কোলেস্টোরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া উচ্চ রক্ত চাপের চিকিৎসায় সজনের পাতাও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সজনের পাতার (কচিনয়) রস প্রতিদিন নিয়ম করে ৪-৬ চা চামচ খেলে উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা অনেকাংশে কমে যায়। ৮। টিউমার বা আঘাত জনিত ফোলা উপশমেঃ টিউমার যখন একেবারে প্রাথমিক অবস্থায় থাকে তখন সজনের পাতা এই টিউমার নিরাময় করতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় টিউমার ধরা পরলে তাতে সজনে পাতা বেটে প্রলেপের মতো ব্যবহার করলে টিউমারের ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া ব্যথা বা আঘাত পেলে দেহের কোনো অংশ ফুলে উঠলে একই উপায়ে তা নিরাময় করা সম্ভব। ৯। বাতের ব্যথা উপশমেঃ বাতের ব্যথা উপশমে সজনে গাছের ছাল বেশ কার্যকর। এই পদ্ধতি বেশ প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। সজনে গাছের ছাল তুলে তা বেটে রস চিপে নিয়ে এই রস নিয়মিত প্রতিদিন ৪-৬ চা চামচ খেলে বাতের ব্যথা প্রায় ৬৫% উপশম হয়। ১০। দাঁতের মাড়ির সুরক্ষায়ঃ অনেক সময় দাঁতের মাড়ির সমসসায় ভুগে থাকেন অনেকে। দাঁতের গোড়া থেকে রক্ত পড়া এবং মাড়ি ফুলে যাওয়া সমস্যায় ইদানীং অনেককে পড়তে দেখা যায়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে সজনে পাতা। সজনে পাতা ১/২ মগ পানিতে ফুটিয়ে নিয়ে সেই পানি দিয়ে ভালও করে প্রতিদিন কুলকুচা করতে হবে। এতে মাড়ির সকল সমস্যার সমাধান হয়। ১১। হেঁচকি ওঠা উপশমেঃ হেঁচকি ওঠা যে কতো কষ্টের তা যারা ভুক্তভোগী তারা ঠিকই জানেন। একবার হেঁচকি উঠা শুরু করলে তা বন্ধ হতে চায় না সহজে। কিন্তু সজনে এই সমস্যার সমাধান করতে পারে বেশ সহজে। সজনে পাতার রস ৯/১০ ফোঁটা আধ গ্লাস দুধের সাথে মিশিয়ে পান করে ফেলুন এক নিঃশ্বাসে। দেখবেন হেঁচকি ওঠা দ্রুত বন্ধ হয়ে যাবে। ১২। পেটের সমস্যা সমাধানেঃ বহুকাল আগে থেক

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “Drumstick Tree – সজিনা – Moringa”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

19 + six =