বারোমাসি কাঠাল চারা এর পরিচয়।
বারোমাসি কাঠাল চারা। এটি একটি উন্নত জাতের চারা যা সঠিক পরিচর্যায় প্রায় সারা বছরই ফল দিতে সক্ষম। এই চারা থেকে উৎপন্ন কাঁঠাল সুস্বাদু, আঁশ মোটা ও মিষ্টি হওয়ায় এটি দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
গাছটি সাধারণত দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং দুই-তিন বছরের মধ্যেই ফল ধরা শুরু করে। গ্রীষ্মকাল কিংবা বর্ষা—উপযুক্ত পরিবেশ ও যত্ন পেলে বছরের প্রায় সব সময়েই এতে ফল আসে, তাই এর নাম “বারোমাসি”।
বাগান হোক বা বাড়ির উঠোন, বারোমাসি কাঁঠাল চারা লাগানো যায় সহজেই। এটি কম জায়গাতেও বেড়ে উঠতে পারে এবং নিয়মিত ছাঁটাই করলে আকৃতি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
এই কাঁঠালের চারা শুধু স্বাদ নয়, পুষ্টিতেও ভরপুর। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, আয়রন, ফাইবার এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক।
যারা নিজস্ব বাগানে সারাবছর মিষ্টি ও পুষ্টিকর ফল চান, তাদের জন্য বারোমাসি কাঁঠাল চারা নিঃসন্দেহে একটি অসাধারণ পছন্দ।
বারোমাসি কাঠাল চারা এর পরিচর্যা
১. রোপণ:
প্রথমেই এমন একটি মাটি বেছে নিতে হবে, যেখানে পানি সহজে নিষ্কাশন হয় — অর্থাৎ ভালো ড্রেনেজ সিস্টেম থাকতে হবে।
তবে শুধু মাটি নয়, গাছ লাগানোর স্থানটিও হতে হবে এমন, যেখানে প্রতিদিন সরাসরি সূর্যালোক পৌঁছে। এতে গাছটি দ্রুত বেড়ে ওঠে এবং সুস্থ থাকে।
গাছ লাগানোর আগে মাটিকে আরও পুষ্টিকর করে তুলতে কম্পোস্ট অথবা জৈব সার মিশিয়ে নেওয়া ভালো।
ফলে, গাছের শিকড় দ্রুত গেঁথে যাবে এবং নতুন পরিবেশে সহজে মানিয়ে নিতে পারবে।
এছাড়া, চারা রোপণের সময় মাটির গভীরতা ও ফাঁকা জায়গার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে যাতে গাছ স্বাভাবিকভাবে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
২. সেচ:
-
প্রথম কয়েক মাস নিয়মিত পানি দিন, যাতে মাটি সিক্ত থাকে কিন্তু জলাবদ্ধ না হয়।
-
পরবর্তী সময়ে সপ্তাহে ২-৩ বার পানি দেওয়া যেতে পারে, বিশেষ করে গরমে।
ব্লাড ক্যান্সারের জন্য আপনি ঔষধি গাছ, ফল ও পাতা পেতে পারেন
ছাদ বাগান, বারান্দা বাগান, landscaping, indoor, outdoor plants,
বারোমাসি কাঁঠাল গাছ ও দেশি-বিদেশি সকল প্রকার ফুল ফলের চারা পেতে কল করুন,
- 01710548277
- Emil- salessobujghor@gmail.com
- Fb page – sobujghorFB






