Sale!

Terminalia Mantaly- Nakachua – নাকাচুয়া গাছ।

Original price was: 700.00৳ .Current price is: 500.00৳ .

Nakachua tree ছাতাসদৃশ দেখতে একটি সৌন্দর্যবর্ধক গাছ। সহজেই টবে কিংবা বাগানে অথবা বাড়ির সামনে লাগানো যায়, যা আপনার চারপাশের পরিবেশকে আরও মোহনীয় করে তুলবে। learn more

stock in available

Production Savar & Barishal

Sales Senter Mirpur 12 Dhaka 1216.

দেশি বিদেশি সকল প্রকার গাছ পেতে এবং
গার্ডেনিং বিষয় যে কোন পরামর্শ জানতে যোগাযোগ করুন,,
01710548277, 01912495136
E-mail : salessobujghor@gmail.com

Guaranteed Safe Checkout

Nakachua tree এর পরিচয়।

Nakachua tree (নাকাচুয়া গাছ)। সাধারণত রাস্তার পাশে, বাড়ির সামনের খোলা জায়গা কিংবা বাগানের চারপাশে রোপণ করবেন। এতে পরিবেশের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলে। ফলে এটি একটি দৃষ্টিনন্দন আবহ তৈরি করে। গাছটি স্তর বাই স্তর সাজানো শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট। তাই এটি অত্যন্ত নজরকাড়া ও সুশৃঙ্খল দেখতে লাগে। সাধারণভাবে গাছটি ১০ থেকে ৩০ ফুট পর্যন্ত উচ্চতা হয়। এটি আকর্ষণীয় সবুজ পাতায় আচ্ছাদিত থাকে। পাতাগুলো ঘন, গাঢ় সবুজ এবং ঝরে পড়া একেবারেই বিরল ঘটনা। এছাড়া, এটি সহজেই দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এমনকি, নিয়মিত পরিচর্যা ছাড়াও ভালোভাবে টিকে থাকতে পারে। পানি কম বা বেশি হলেও তেমন কোনো সমস্যা হয় না। কারণ এর শিকড় শক্তিশালী, গভীর এবং প্রায় ঘনভাবে বিস্তৃত থাকে।

নাকাচুয়া গাছ এর যত্ন।

  • পর্যাপ্ত আলোয় রাখুন (প্রতিদিন ৩–৪ ঘণ্টা):
    নাকাচুয়া গাছটি সুন্দরভাবে বৃদ্ধি পাবে। যদি প্রতিদিন কমপক্ষে ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা সরাসরি রোদ প্রয়োজন। কারণ রোদ গাছের খাদ্য তৈরিতে সাহায্য করে। এছাড়া, এটি পাতা সবুজ রাখতে সহায়তা করে। যদি এই আলো না পায়, তাহলে গাছ দুর্বল হয়ে যেতে পারে। ধীরে ধীরে শুকিয়ে মারা যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। তাই, এটিকে এমন স্থানে রাখুন যেখানে পর্যাপ্ত আলো পাওয়া যায়।
  • অতিরিক্ত জল দেবেন না; জল জমলে শিকড় পচে যেতে পারে:
    এই গাছ সাধারণভাবে অতিরিক্ত পানির প্রয়োজন করে না। তবে মাটিতে পানি জমে থাকলে শিকড় দ্রুত পচে যেতে পারে। এতে গাছটি নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। মাঝে মাঝে প্রয়োজন অনুযায়ী পানি দিলে তেমন কোনো সমস্যা হয় না। পানি দেওয়ার পর নিশ্চিত হোন, যেন তা মাটির নিচে সহজে প্রবেশ করতে পারে। জমে থাকা একেবারে ঠিক নয়।
  • দোআঁশ বা বালুমিশ্রিত মাটি হলে ভালো হয়:
    মাটি হলো গাছের বেঁচে থাকার প্রধান উপাদান। কারণ এখান থেকেই গাছ প্রয়োজনীয় পুষ্টি গ্রহণ করে। তাই মাটির গুণমান ভালো হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দোআঁশ বা বালুমিশ্রিত মাটি ব্যবহার করলে পানি সহজে নিষ্কাশন হয়। ফলে শিকড় ভালোভাবে বাড়ে। যদিও Terminalia Mantaly গাছটি সাধারণত যেকোনো মাটিতেই জন্মাতে পারে, তবুও ভালো মাটি ব্যবহার করলে উন্নত ফল পাওয়া যায়।
  • মাঝে মাঝে জৈব সার দিন (যেমন: ভার্মি কম্পোস্ট):
    গাছের সুস্থতা এবং ভালো ফুল-পাতা নিশ্চিত করতে বছরে অন্তত তিনবার জৈব সার ব্যবহার করতে হবে। ভার্মি কম্পোস্ট বা গোবর সার দিলে গাছ মজবুত হয়। এতে নতুন কুঁড়ি আসে এবং গাছ সবুজ থাকে। জৈব সার মাটির পুষ্টিমান বাড়িয়ে তোলে। পাশাপাশি, গাছের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।

দেশি বিদেশি সকল প্রকার ফলফুলের গাছ পেতে এবং
গার্ডেনিং বিষয় যে কোন পরামর্শ জানতে যোগাযোগ করুন,

Scroll to Top