,

Thankuni – থানকুনি

250.00৳ 

Availability in stock

Supplier : sobujghor self production savar & barishal

Sobujghor id Thankuni – থানকুনি

Categories: ,
Compare

Thankuni – থানকুনি

গাছটির মূল, কান্ড ও পাতার উপকারিতা:
 
* যদি মুখ মলিন বা লাবণ্যতা কমে যায় তবে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধ দিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত করলে উপকার পাবেন। নিয়মিত থানকুনি পাতার রস খেলে ত্বকের সতেজতা বাড়ে।
* অপুষ্টির অভাবে, ভিটামিনের অভাবে চুল পড়লে পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে।
 
* পেটের দোষ বা মলের সঙ্গে শ্লেষ্ণা গেলে, মল পরিষ্কার ভাবে না হলে, পেটে গ্যাস হলে, কোনো কোনো সময় মাথা ধরা এসব ক্ষেত্রে ৩-৪ চা চামচ থানকুনি পাতার গরম রস ও সমপরিমাণ গরুর কাঁচা দুধ মিশিয়ে খেতে হবে। নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন।
 
* স্মরণশক্তি বৃদ্ধির জন্য আধা কাপ দুধ, ২-৩ তোলা থানকুনি পাতার রস ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে।
* ঠাণ্ডায় নাক বন্ধ হলে, সর্দি হলে থানকুনির শিকড় ও ডাঁটার মিহি গুঁড়ার নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়।
 
* অল্প পরিমাণ আমগাছের ছাল, আনারসের কচি পাতা ১টি, কাঁচা হলুদের রস, ৪/৫ টি থানকুনি গাছ শিকড়সহ ভাল করে ধুয়ে একত্রে বেটে রস করে খালি পেটে খেলে পেটের পীড়া ভাল হয়। ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এটা আরো বেশি কার্যকর।
 
* আধা কেজি দুধে ১ পোয়া মিশ্রি ও আধা পোয়া থানকুনি পাতার রস একত্রে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ১ সপ্তাহ খেলে গ্যাস্ট্রিক ভাল হয়।
 
* বেগুন অথবা পেঁপের সাথে থানকুনি পাতা মিশিয়ে শুকতা রান্না করে প্রতিদিন ১ মাস খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়।
 
* প্রতিদিন সকালে খালিপেটে ৪ চা চামচ থানকুনি পাতার রস ও ১ চা চামচ মধু/ মিশিয়ে ৭ দিন খেলে রক্ত দূষণ ভাল হয়।
 
* জ্বর ও আমাশয়ে থানকুনি পাতার রস গরম করে ছেঁকে খেলে উপকার হয়।
 
* মুখে ঘা হলে থানকুনি পাতা সিদ্ধ পানি দিয়ে কুলি করলে ঘা কমে যায়।
 
* বাচ্চাদের কথা পরিষ্কার না হলে এক চামচ থানকুনি পাতার রস গরম করে প্রতিদিন খাওয়ালে কথা স্পষ্ট হবে।
 
* ঠাণ্ডা লাগলে ২০-২৫ ফোঁটা থানকুনির রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন।
 
* প্রতিদিন সকালে থানকুনির রস ১ চামচ, ৫/৬ ফোঁটা হলুদের রস (বাচ্চাদের লিভারের সমস্যায়) সামান্য চিনি ও মধুসহ ১ মাস খেলে লিভারের সমস্যা ভাল হয়।
 
* মূলসহ সমগ্র গাছ নিয়ে সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে দূষিত ক্ষত ধুলে ক্ষত ভালো হয়ে যাবে।
* কোথাও থেঁতলে গেলে থানকুনি গাছ বেটে অল্প গরম করে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে প্রলেপ দিলে উপকার পাবেন।
* থানকুনি পাতা বেটে ঘিয়ের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে ঠাণ্ডা করে তা সাধারণ ক্ষত স্থানে লাগাতে হবে।
 
* এছাড়া ঠাণ্ডা-কাশি তে এক টেবিল চামচ থানকুনি রসের সাথে মধু মসিয়ে খাওলে ঠাণ্ডা কাশির নিরাময় হয়।যাদের স্নায়ুততন্ত্র দুর্বল তারা নিয়মিত থানকুনি পাতা খেলে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি পায়।
 
হাজারো গুণের সমাবেশ ঘটেছে থানকুনি পাতায়। থানকুনি পাতার ব্যবহার শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। সেই সাথে পরিবেশও স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করি। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় থানকুনি পাতা রাখার চেষ্টা করুন।
 
ছোট্ট এই উদ্ভিদটি বাড়ির ছাদে কিংবা বারান্দায় টবেও চাষ করা যায়। নানা রোগের ডাক্তার থানকুনি! ফলে চিকিৎসক থাকছে আপনার কাছেই।
 
সুস্থতার জন্য আপনার বাসায় রাখুন অন্তত একটি তুলসী গাছ, সার মিশ্রিত মাটি আর ৮ ইঞ্চি টব সহ বিশাল আকৃতির একটি থানকুনি গাছ মাত্র ৩০০ টাকা |

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “Thankuni – থানকুনি”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

1 × three =