,

Wheatgrass – Cocodust – Germination Equipment – Seed Microgreen Smoothie

1,750.00৳ 

Availability in stock

Supplier : sobujghor self production savar & barishal

Sobujghor id Wheatgrass – Cocodust – Germination Equipment – Seed Microgreen Smoothie

Categories: ,
Compare

Wheatgrass – Cocodust – Germination Equipment – Seed Microgreen Smoothie

Video tutorial to grow wheatgrass at home

গম বিশ্বব্যাপী উৎপাদিত একটি ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ। যার আদি উৎপত্তি মধ্যপ্রাচ্যের লেভান্ট অঞ্চলে, কিন্তু এখন গম সারাবিশ্বে চাষ করা হয়। বিশ্বব্যাপী গম এখন প্রোটিনের নিরামিষ উৎস হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গম এত দিন শুধু শস্য হিসেবে ব্যবহার হলেও আধুনিক গবেষণা অনুযায়ী গম পাতায় রয়েছে বিস্ময়কর সব উপাদান ।

জিনিসটা পুরোই প্রাকৃতিক, আমাদের দেশে হাত বাড়ালেই পাওয়া যায়। হাজার পদের ওষুধের জায়গায় একাই কাজ করে। অর্থাৎ হাজার ওষুধের সমান একটি তৃণ। এটি হচ্ছে আমাদের অতি পরিচিত গমের কচি চারা, যাকে গমের ঘাস বলে চিনি আমরা। ইংরেজি নাম হুইটগ্রাস।

বিস্ময়কর এক প্রাকৃতিক খাবার এটি। যার গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না। ১৯৩০ সাল থেকে পশ্চিমা বিশ্বে এর ব্যবহার শুরু হয় ফুড সাপ্লিমেন্ট হিসেবে। তবে ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায় ৫ হাজার বছর আগে মিসরীয় এবং মেসোপটেমীয় সভ্যতায়ও হুইটগ্রাসের গুণপনার কথা জানা ছিল অভিজাতদের কাছে।

ধারণা করছি, এরই মধ্যে আপনার মনে অনেক প্রশ্নের জন্ম হয়েছে গম ঘাস নিয়ে (যদি এর আগে ব্যাপারটা না জেনে থাকেন)। এর গুণপণা সম্পর্কে এক কথায় বলা যায়, যত ধরনের খনিজ পদার্থের নাম আপনি শুনেছেন এ যাবত তার প্রায় সবই আছে এতে।

প্রধান উপাদান:

এই প্রাকৃতিক ঘাসে আছে ভিটামিন এ, বি কমপ্লেক্স, সি, ই, ১ ও কে। আছে প্রোটিন ও ১৭ ধরনের অ্যামাইনো এসিড। গমের ঘাসে আরো আছে পটাশিয়াম, ডায়েটারি ফাইবার, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নায়াসিন, বি-৬, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, আয়রন, জিংক, কপার, ম্যাংগানিজ। আছে থাইরয়েডের সমস্যা ঠেকানোর উপাদান সেলেনিয়াম।

এছাড়া, প্রতি ২৮ গ্রাম (যাকে বলে এক শট) হুইটগ্রাসে আছে ১ গ্রাম প্রোটিন।

সম্পূরক খাবার হিসেবে এটা আপনি দৈনিক গ্রহণ করতে পারেন। খাওয়ার নিয়মও খুব সহজ। গমের চারা গজানোর পর সেটা দুভাগ হওয়া শুরু হতেই সে ঘাস কেটে নিয়ে খেতে হয় জুস বানিয়ে। দিনে খালি পেটে ১-২ চা চামচই যথেষ্ট।

উপকারিতা / ভেষজ গুণ
জীবন্ত কোরোফিলের উৎস
কচি গম পাতা জীবন্ত ক্লোরোফিলের উৎস যা মানব দেহের জন্য বিশেষ ভাবে প্রয়োজনীয় ।

ভিটামিন ও মিনারেলের উৎস
কঁচি গম পাতায় ভিটামিন-এ, ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন-ই, ভিটামিন-সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, অ্যামাইনো এসিড পাওয়া যায়।

রক্ত উৎপাদক
৭০ শতাংশের বেশি ক্লোরোফিল থাকায় কঁচি গম পাতাকে গুরুত্বপূর্ণ রক্ত উৎপাদক উপাদান বলা হয়।.

ক্যানসার
সারা পৃথিবী জুড়ে ক্যান্সার আজো আতঙ্কের বিষয়। কারণ বিজ্ঞানীরা এর কোন সুচিকিৎসা পদ্ধতি এবং ওষুধপত্র আবিষ্কার করতে পারেন নি। কেমো থেরাপি, কোবাল্ট রে দিয়ে আক্রান্ত স্থান পুড়িয়ে দেওয়া এবং অপারেশন করে ঘা অথবা টিউমার বাদ দেওয়া হয়। এসব চিকিৎসায় রোগী সাধারণত বেশি বাঁচে না।

থ্যালাসেমিয়া
আরো এক ধরনের ক্যান্সার রয়েছে তাকে চিকিৎসা শাস্ত্রে বলা হয় থ্যালাসেমিয়া বা “ব্লাড ক্যান্সার”। এতে শরীরে কোথাও ঘা অথবা টিউমার হয় না। আমাদের শরীরের মধ্যে যে রক্ত রয়েছে তারউৎপাদন বাধা প্রাপ্ত হয় ও প্রধান উপাদান লোহিত কণিকার সংখ্যা কমে যেতে থাকে। রোগীকে ১৫ দিন অন্তর নতুন করে শরীরে রক্ত দিয়ে কিছুদিন পর্যন্ত বাঁচিয়ে রাখা হয়। এই ধরনের চিকিৎসার সুযোগ গ্রহণ করতে পারে যাদের অর্থবল রয়েছে কিন্ত অধিকাংশ রোগী ধীরে-ধীরে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যায়।

কিন্তু গম গাছের কঁচি পাতার রস থ্যালাসেমিয়া রোগীদের কাছে এক নতুন আশার আলো দেখাতে সক্ষম হয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে যে সব খবর পাওয়া যাচ্ছে তা খুবই উৎসাহজনক। চিকিৎসা পদ্ধতি একই। রোগীকে কাঁচা পাতার রস খেতে দেওয়া আর টিউমার ফেটে গিয়ে ঘা হলে সেখানে পাতার রস দিয়ে ব্যান্ডেজ করে দেওয়া।

লিভার পরিশুদ্ধ করে
কঁচি গমপাতায় লিভার পরিশুদ্ধকারী উপাদান আছে।

ডায়াবেটিস কমায়
কঁচি গমপাতা রক্তে সুগারের পরিমাণ স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

চুল পাকা রোধ করে
চুলের যৌবন ধরে রাখতে জাদুকরি কার্যকারিতা পাওয়া যায় কঁচি গম পাতায়। নিয়মিত কঁচি গম পাতা খেতে পারলে চুলের রং ঘন কালো থাকে এবং সিল্কি হয়।

হার্টের এবং রক্তচলাচল পদ্ধতি বিষয়ক রোগে
এসবের মধ্যে রয়েছে রক্তহীনতা, রক্তে চাপ বৃদ্ধি ও মাথায় রক্তক্ষরণ। গম গাছের কঁচি পাতার রস রক্তহীনতার ক্ষেত্রে রোগী নিশ্চিত আরোগ্য লাভ করবে। সত্যি কথা বলতে কি এই রোগের আজও কোন ওষুধ বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করতে পারেন নি। কিন্তু একমাত্র গম গাছের কঁচি পাতার রসে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বহু রোগী সম্পূর্ণভাবে রোগমুক্ত হয়েছেন।
বয়স ধরে রাখে
কঁচি গমপাতা খেলে জইঈ তে কপার সমৃদ্ধ প্রোটিন পাওয়া যায়। যা মানব দেহে বয়সজনিত কারণে যে পরিবর্তন আসে তার প্রক্রিয়াকে ধীর গতি করতে বিশেষ অবদান রাখে।

অ্যান্টিব্যাকক্টেরিয়াল
ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া উৎপাদন ও বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে।
সেক্স হরমোন স্বাভাবিক রাখে
ম্যাগনেসিয়ামের আধিক্য থাকায় কঁচি গম পাতা প্রজনন হরমোন বা সেক্স হরমোনের কার্যকারিতা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।

শ্বাসপ্রশ্বাসের কষ্ট দূর করতেMicrogreenMicrogreen
এর মধ্যে রয়েছে ঠান্ডা লাগা, হাঁপানী ও বুকে সর্দি বসে যাওয়া। সাধারণত সর্দিতে গম গাছের পাতার রস প্রয়োগ করলে চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে ভাল হয়ে যায়। বহুক্ষেত্রে দেখা গেছে, যাদের সামান্য ঠান্ডায় সর্দি হয় তাদের ক্ষেত্রেও গম গাছের পাতার রস সুন্দরভাবে কাজ করেছে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত ব্যবহারের ফলে ঠান্ডা প্রতিহত করার একটা প্রতিরোধ শক্তি রোগীর দেহের মধ্যে গড়ে ওঠে। হাঁপানী একটি মারাত্মক কষ্টদায়ক ব্যাধি। এই রোগটির কবল থেকে মানুষকে মুক্তি দেবার কোন ওষুধই আজ পর্যন্ত আবিষ্কার করা বিজ্ঞানীদের পক্ষে সম্ভব হয় নি। কিন্তু গম চারার কঁচি পাতার রস নিয়মিত গ্রহণ করে বহু রোগী সম্পূর্ণভাবে সেরে উঠেছেন।

হজম সংক্রান্ত ব্যাধিতে
হজমের গোলমাল দীর্ঘদিন চলতে থাকলে কোষ্ঠবদ্ধতা, বদহজম, বমি বমিভাব, অম্বল, বুক ও গলা জ্বালা করা, অন্ত্র এবং পাকস্থলীতে ঘা, অন্ত্র থেকে রক্তক্ষরণ এবং পেটে কৃমির উৎপাত ইত্যাদি হয়ে থাকে। আগেই বলা হয়েছে কোষ্ঠবদ্ধতায় পাতাকে চিবিয়ে তার রস এবং ছিবড়ে গিলে খেলে রোগীকে কোনদিন কষ্ট ভোগ করতে হবে না। অন্ত্র এবং পাকস্থলীতে ঘা হলে পাতার রসের সঙ্গে বাঁধাকপির পাতার রস অর্ধেক মিশিয়ে খেলে তাড়াতাড়ি উপকার পাওয়া যাবে। এছাড়াও হজম শক্তি ফিরিয়ে আনতে এর তুল্য আর কিছু নেই।

দাঁত ও মাঢ়ীর অসুখে
দাঁত ক্ষয় হয়ে যাওয়া, নড়া, মাঢ়ীতে ঘা হয়ে বিষিয়ে যাওয়া, মাঢ়ী ক্ষয়ে যাওয়া এবং মাঢ়ী থেকে রক্ত পড়া। এই সমস্ত ব্যাধি দূর করতে কঁচি গম চারার পাতার রস খুবই উপকারী। কঁচি পাতাকে ভালভাবে ধুয়ে নেবার পর মিনিট পনের ধরে চিবিয়ে রস বার করতে হবে। এরপর সেই রসকে আঙুলের সাহায্যে সামান্য চাপ দিয়ে ঘষলে আবার দাঁত এবং মাঢ়ী স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।

কানের অসুখে
অনেক সময় কানে ঠান্ডা লেগে যন্ত্রণা হয়। এছাড়াও কানের ভেতর ঘা, ফোঁড়া হলে তার থেকে পুঁজ, রক্ত গড়িয়ে বাইরে পড়তে থাকে। কানের বাইরে এক রকম ঘা হয়, ঘা সহজে ভাল হয় না। এই ধরনের ঘাকে আমরা “কানচটা” বলে থাকি। কানের ভেতর ও বাইরে এই ধরনের ঘা ও ফোঁড়া ভাল করার জন্য একমাত্র ওষুধ হচ্ছে কঁচি গম গাছের পাতার রস। এই রস রোগীকে একদিকে যেমন খাওয়াতে হবে তেমনি অপরদিকে ঘায়ে দুবার করে দেওয়া দরকার।

চর্মরোগ
আমাদের শরীরের রক্ত দূষিত হলে বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ দেখা দেয়। ঐসব চর্ম রোগের মধ্যে রয়েছে একজিমা, দূষিত ফুসকুড়ি, ধারালো অস্ত্র অথবা আঘাত পেয়ে কেটে যাওয়া, জন্তু জানোয়ারে কামড়ে দেওয়া অথবা আগুনে পুড়ে ঘায়ের সৃষ্টি হওয়া।

গম গাছের কঁচি পাতার রসের রক্তকে শোধন করার প্রকৃতি প্রদত্ত এক অদ্ভুৎ ক্ষমতা রয়েছে। কাজেই চামড়ার ওপর যাবতীয় ঘা, ফোঁড়া ভাল করতে পাতার রস খুবই উপযোগী। সুতরাং গম গাছের পাতার রস একদিকে যেমন ঘা, ফোঁড়াতে লাগানো হবে তেমনি অপরদিকে রোগীকে রক্ত পরিষ্কার করার জন্য নিয়মিত রস খাওয়ানো দরকার। এছাড়াও ঘায়ে ব্যান্ডেজ বাঁধার সময় গম গাছের পাতার রসে তুলোকে আগে ভিজিয়ে নিয়ে ঘায়ের ওপর সেই তুলো চাপা দিয়ে তারপর ব্যান্ডেজ জড়ানো দরকার।

সজীব সতেজ ক্লোরোফিলের আধার হচ্ছে গম ঘাস। আর ক্লোরোফিল মানব দেহের জন্য খুবই উপকারি। এটি সবুজ গাছগাছারি ছাড়া আর কিছুতেই এভাবে পাওয়া সম্ভব নয়।
আপনার-আমার জানা প্রায় সব ধরনের খনিজ পদার্থের আধার এই ঘাসে আছে ভিটামিন এ, বি কমপ্লেক্স, সি, ই, ১ ও কে। প্রতি ২৮ গ্রামে (এক শট) ১ গ্রাম প্রোটিন ছাড়াও আছে ১৭ ধরনের অ্যামাইনো এসিড। পটাশিয়াম, ডায়েটারি ফাইবার, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নায়াসিন, বি-৬, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, আয়রন, জিংক, কপার, ম্যাংগানিজ ও থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যা ঠেকানোর উপাদান সেলেনিয়াম।
হুইটগ্রাসের উপাদানের ৭০ ভাগই হলো বিশুদ্ধ ক্লোরোফিল। এটা রক্ত তৈরির অন্যতম উপকরণ।
অনেক উপকারী এনজাইমে ভরপুর ক্লোরোফিল। এগুলো কোষের ক্ষতিকারক সুপারঅক্সাইড র‌্যাডিকেলগুলোকে ধ্বংস করতে পারে। কাজ করে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে। যার ফলে জীবদেহে বার্ধক্যজনিত পরিবর্তনগুলো ধীরেসুস্থে আসে।
ক্লোরোফিল তৈরি হয় আলোর মাধ্যমে। সে মতে আলোর ভেতরকার শক্তি পর্যাপ্ত মাত্রায় মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে গমের ঘাসের মাধ্যমে।
গমের ঘাসের ক্লোরোফিল আবার সরাসরি মানবদেহে মিশে যায়। এখন পর্যন্ত এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার খবর জানা যায়নি।
গবেষণায় দেখা গেছে, হুইটগ্রাসের ক্লোরোফিলের বাধায় মানবদেহে অপকারী ব্যাকটেরিয়া বেড়ে উঠতে পারে না।
গমের ঘাসে থাকা ক্লোরোফিল প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্টের ভূমিকা পালন করে। শরীরের ভেতরে ও বাইরে এটি ব্যাকটেরিয়া নির্মূলে সমান কার্যকর।
তরল ক্লোরোফিল আমাদের টিস্যুতে সরাসরি দ্রবীভূত হয়। টিস্যুকে নতুন করে গড়ে তুলতে চমৎকার কাজ করে তরল ক্লোরোফিল।
বিভিন্ন সময়ে গ্রহণ করা হরেক কিসিমের ওষুধের বর্জ্য বা উচ্ছিষ্ট যা আপনার শরীরের জন্য বোঝা হয়ে থাকে, সেসবকে রীতিমতো ধুয়েমুছে পরিষ্কার রাখে গমের ঘাসে থাকা উপাদান।
ওষুধের বর্জ্য ছাড়াও শরীরে থাকা অন্যান্য দূষিত পদার্থকেও পরিষ্কার করে হুইটগ্রাসের ক্লোরোফিল। এই সুবিধা পায় আপনার অতি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কিডনিও। অর্থাৎ কিডনি পরিষ্কারকের কাজটিও ভালমতোই করে।
এর ক্লোরোফিল আপনার রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য তাই গমের ঘাসের জুস একটি আদর্শ হার্বাল দাওয়াই।
ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ, আলসার ছাড়াও কানের জ্বালাপোড়া, চামড়ার পুনর্গঠন, সাইনোসাইটিস ইত্যাদির চিকিৎসায় ক্লোরোফিল বেশ ইতিবাচক প্রভাবকের কাজ করে।
আপনার হৃদপিণ্ড আর ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বাড়াতে চাইলে গম ঘাসের জুস অবশ্যই গ্রহণ করুন।
যাদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের সমস্যা আছে, তারাও এর থেকে উপকার পাবেন। হুইটগ্রাস রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়।
রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণও বাড়াতে পারে।
মানুষ ছাড়াও যেকোনো প্রাণীরও সব ধরনের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে পারে গমের ঘাস।
গাজরের মতো অন্য যেকোনো সবজির চেয়ে কয়েক গুণ বেশি পুষ্টিকর গমের ঘাস।
বিদেশে পোষা পাখিসহ খামারের মুরগিকেও পোল্ট্রি ফিড হিসেবে খাওয়ানো হয় এটা- উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য।
খুসকি দূর করতে চাইলেও গমের ঘাসের সাহায্য নিতে পারেন। গমের ঘাসের বাটা মাথায় মেহেদির মতো মাখিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ঢেকে রেখে দিন। খুসকি দূর হবে।
প্রচুর ম্যাগনেশিয়াম থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য তাড়াতেও পারঙ্গম গমের ঘাসের জুস।
শরীরে থাকা অপকারী ভারি ধাতুও দূর করতে পারে।
যাদের মুখে মুখে পায়োরিয়ার সমস্যা আছে তারা গমের ঘাসের মিশ্রণ লাগিয়ে দেখতে পারেন ক্ষতস্থানে। এই ঘাস মুখে নিয়ে চিবুলে উপকার পাবেন।
আর্থারাইটিসের চিকিৎসাতেও গম ঘাস কার্যকরী। আক্রান্ত অংশে ১০০ গ্রাম হুইট গ্রাসের দ্রবণ বানিয়ে সেটাকে তুলোয় ভিজিয়ে প্রয়োগ করতে হবে- সেরে না যাওয়া পর্যন্ত।
গমের ঘাসের জুস সেবনে শরীরে শক্তি ও কর্মক্ষমতা বাড়বে। এ ছাড়া এতে থাকা অক্সিজেন উপকরণ মন খারাপ ভাব তাড়িয়ে ফুরফেুরে মেজাজ আনতেও কাজ করে। সুতরাং, আসুন নিয়মিত গ্রহণ করি গমের ঘাসের জুস।

প্রস্তুত প্রণালী
বিদেশে গমের ঘাসের ট্যাবলেট বা জুস কিনতে পাওয়া যায়, পাওয়া যায় পাউডার হিসেবেও। আমাদের দেশেও খুঁজলে দু-একটা জায়গায় গমের ঘাসের পাউডার বা জুস মিলবে। তবে বিশাল জনগোষ্ঠীর এই দেশে (এবং বিদেশে বসবাসরত দেশিরাও) ঘরে ঘরে এটা প্রয়োজন। তাই আসুন, জেনে নেই ঘরে বসেই কী ভাবে সব সময়ে পাবেন তাজা গমের ঘাস আর এর থেকে তৈরি জুস

মাংস কিমা করার সাধারণ গৃহস্থালী যন্ত্রেও করে নিতে পারেন গমের পাতার জুস
১. ভালো মানের নিরোগ গমের বীজ কিনে আনুন সংগ্রহ করুন।
২. গমগুলো (মানে বীজ) ভালো করে ধুয়ে ভিজিয়ে রাখুন এক রাত।
৩. পরদিন বীজগুলোকে ভালো করে ধুয়ে একটা বাক্সে রাখুন। খেয়াল রাখবেন যাতে বীজের আর্দ্রতা ঠিক থাকে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি স্প্রে করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই শুকিয়ে ফেলা যাবে না।
৪. দু-একদিনেই দেখবেন বীজে ছোট ছোট সাদা শেকড় গজাচ্ছে। এরপর ট্রেতে সারযুক্ত মাটির একটা পরত বিছিয়ে দিন (এই কায়দাটা নিজে জানলে ভাল, নাহলে কৃষিকর্মে অভিজ্ঞ আত্মীয়-বন্ধুর পরামর্শ নিন বা বইপত্র কিংবা নেট ঘেঁটে জেনে নিন)। আমরা জানি, মাটি ছাড়াও গজাতে পারে গমের চারা। তবে মাটিতে তাড়াতাড়িই গজাবে এগুলো।
৫. যে ট্রেতে মাটি রাখবেন অর্থাৎ আপনার অতি ক্ষুদ্র গমক্ষেতটি বানাবেন- সেটি নিচে ছিদ্রযুক্ত হয় (ফুরে টবের মতো) যাতে পানি বেড়িয়ে যেতে পারে।
৬. শেকড়যুক্ত বীজগুলোকে (ইংরেজিতে বলে স্প্রাউট) মাটিতে সমানভাবে ছড়িয়ে দিন। বীজগুলোকে মাটিতে হাল্কা একটু চেপে অর্থাৎ দাবিয়ে দিন। কিংবা শিকড় গজানো বীজগুলোর উপর ঝুরঝুরে মাটির আরেকটি পরত দিয়ে দিন।
৭. এবার পানি স্প্রে করুন। এর অর্থা মাটিকে ভেজা রাখতে হবে। তবে কোনো অবস্থাতেই যেন পানি জমে না থাকে ট্রেতে। ট্রেটাকে ভেজা পত্রিকা দিয়ে ঢেকে রাখতে পারুন- এতে আদ্র ভাব বজায় থাকে।

৮. সকাল বিকাল দুবেলা পানি স্প্রে করে যান। কদিনের মধ্যেই চারা গজাবে। ১০ দিনের মাথায় চারাগুলোর মাথা দুই ফালিতে ভাগ হওয়া শুরু হবে। অর্থাৎ জুস বানানোর উপযোগী হয়ে যাবে। এবার কাচি দিয়ে কেটে ভালো করে ধুয়ে ব্লেন্ডার বা জুসার-এ দিয়ে রস বের করে নিন। ব্লেন্ডার জুসার না থাকলে অন্য যে কোনো কায়দায় (পাটা-পতুায়) পিষে নিতে পারেন।
৯. এই রস বা জুসের সঙ্গে লবন, চিনি, আদা কিছুই কিছুই মেশাতে হবে না।
১০. একবারে দিন সাতেকের জন্য বানিয়ে ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে পারেন জুস। প্রতিদিন খালি পেটে ৩০ মিলি পরিমাণ করে গ্রহণ করুন।

১১. ভাল বোধ করলে বা আগ্রহ থাকলে একটু বেশিও নিতে পারেন। আবার কারও কারও অস্বস্তি লাগতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রথম দিকে একটু কম করে শুরু করা যেতে পারে।

১২. দুনিয়ার লাখো কোটি মানুষ এই জিনিস গ্রহণ করে উপকৃত হচ্ছে। সুতরাং আপনিই বা বাদ যাবেন কেন? শুরু করে দিন, যত দ্রুত সম্ভব।

বিষক্রিয়ানাশক
কঁচি গমপাতা নানান গুণাবলীতে ভরপুর অথচ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া করতে পারে এমন কোন উপাদান এতে খুঁজে পাওয়া যায় নি বরং বিষক্রিয়ানাশক হিসেবে কার্যকর।

নিউ কনসেপ্ট নিউ রিসার্চ উইনডো রিওপেন্ড বাই মডার্ণ হারবাল
গম : হযরত আবুল বাশার সাইয়্যিদিনা আদম (আ:) দুনিয়ায় শ্রীলংকার পাহাড়ে তাশরীফ নিলে হযরত জীবরাইল (আ:) আদম (আ:) এর ক্ষুধা নিবারনার্থে জান্নাত থেকে উটপাখীর ডিমতুল্য জান্নাতী গানদাম অর্থাৎ গম নিয়ে এসে আদম (আ:) এর হাতে দিয়ে দুনিয়ার মাটিতে তা রোপন করে সর্বপ্রথম হুইট গ্রাস অঙ্কুরোদগমের নূতন দিগন্ত উন্মোচন করে। মানবজাতির সর্বশ্রেষ্ঠ খাদ্য যার জেনেটিক অরিজিন জান্নাতী ও দুনিয়ার পরিবেশের সম্মিলিত ইনট্রিগেটেড ইনফিউশান স্বরূপ গন্দমচাষেও ব্যবহার সূত্রপাত করেন। প্রায় ৭০০০ বছর পূর্বে এই গবেষণা শুরু হয় এবং শেষ প্রান্তে ২০১৬ ইং এ (ডকট্রিন অব সিগনেচার) ও (ল অব সিমিলেরিটি) এর আলোকে পুণরুজ্জীবিত করেন মডার্ণ হারবালের গবেষকবৃন্দ। গমের/গনদমের দৃশ্যমান বা ছুরাত মানবজাতীর প্রজনন অঙ্গের সাদৃশ্য বিধায় সৃষ্টিশীল প্রজনন, দীর্ঘস্থায়ী ও ত্র“টিমুক্ত হিউমেন গ্রোথ হরমোনের রেগুলেশনে আদম (আ:) এর গনদম গ্রাস তথা হুইট গ্রাসের সর্বাংগ অর্থাৎ পাতা (সবুজ), শিকড় (জার্ম), সর্বাংগ উক্ত খাদ্য পথ্য, পুষ্টি, ঔষধ হিসেবে অদ্বিতীয়।

Reference:
https://draxe.com/discover-amazing-wheat-grass/
http://thechalkboardmag.com/50-reasons-to-drink-wheatgrass-

Our Offer:
1. Planter/Shed size: 2′ X 1′ (material: Galvanized Metal Pot or Waterproof PVC or Plastic)
2. Sufficient Seeds
3. Coco dust / Coco mas + (better alternative of soil for urban area)
4. Detailed catalogue
5. Free Shipping

Price Starts from 1750 BDT

বিস্তারিত জানার জন্য যোগাযোগ করুন। 01912495136

অথবা ইমেইল salessobujghor@gmail.com

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “Wheatgrass – Cocodust – Germination Equipment – Seed Microgreen Smoothie”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

6 − five =